Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

freedom fights at tanore

(উইকিপিডিয়া হতে সংগৃহীত )

তানোর উপজেলা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাত থেকে মুক্তি পায় ১৯৭১ সালের ৩০ শে নভেম্বর। ২৯ শে নভেম্বর রাতে এখানে সর্বশেষ যুদ্ধ হয়। মুক্তিযোদ্ধা গেরিলা বাহিনীর নেতৃত্ব দেন সফিকুর রহমান রাজা যিনি ঐ সময় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স শেষ বর্ষের ছাত্র ছিলেন। ২৯ শে নভেম্বর তানোর বুরুজ গ্রামের বুরুজ ঘাট এলাকায় এসে ছয়জন মুক্তিযোদ্ধা রাজাকারদের সহযোগিতায় পাক বাহিনীর হাতে ধরা পড়েন। তাদেরকে তানোর থানা টর্চার সেলে নিয়ে নির্যাতন চালানো হচ্ছিল। মুক্তিযোদ্ধাদের মুক্ত করতে সেই দিনই তানোর থানায় হামলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। ২৯শে নভেম্বর রাতে সফিকুর রহমান রাজার নেতৃত্বে ৩০-৩৫ জন মুক্তিযোদ্ধার একটি দল চার ভাগে বিভক্ত হয়ে তানোর থানায় অতর্কিত হামলা চালায়। প্রবল আক্রমণের মুখে পাক বাহিনী পিছু হটতে বাধ্য হয়। তারা থানার বন্দীদশা থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের মুক্ত করেন। এই যুদ্ধে তিনজন মুক্তিযোদ্ধা শাহাদাত বরণ করেন, সিরাজুল ইসলাম ওরফে হানিফ মৃধা নামে আরেকজন মুক্তিযোদ্ধা গুরুতর আহত হলেও বেঁচে যান। শহীদ মুক্তিযোদ্ধারা হলেন রাজশাহী পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের ছাত্র মোনায়েম মঞ্জুর, কাটাখালীর মাসকাটাদিঘী বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্র মোঃ ইসলাম ও আরেকজন নাম না জানা আদিবাসী যুবক। ঐ দিনের পর তানোর থানা থেকে সেনাবাহিনী ও পুলিশ সরিয়ে নেয়া হয় এবং এই এলাকা কার্যত মুক্ত হয়। ১৭ই ডিসেম্বর সফিকুর রহমান রাজা তানোরে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেন। তানোরের গোল্লাপাড়া বাজারের কাছে অবস্থিত বধ্যভূমি মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বহন করছে।

 

তিন সহযোদ্ধার রক্তে মুক্ত তানোর থানা

(সূত্রঃ দৈনিক সমকাল(অনলাইন), প্রকাশঃ১৭ডিসেম্বর ২০১৬খ্রিঃ)

১৯৭১ সালের ২৯ নভেম্বর রাতে রাজশাহীর তানোর থানার দখল নিতে যুদ্ধ করেন সফিকুর রহমান রাজার নেতৃত্বে গেরিলা মুক্তিযোদ্ধারা। এ সময় শহীদ হন মোনায়েম মঞ্জুর, ইসলাম ও এক আদিবাসী যুবক। গুলি লেগে গুরুতর আহত হন সিরাজুল ইসলাম মৃধা। এ যুদ্ধে পাকিস্তানি বাহিনী পিছু হটে যাওয়ায় ৩০ নভেম্বর থেকে শত্রুমুক্ত হয় তানোর থানা (বর্তমানে উপজেলা)।এই যুদ্ধের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে গেরিলা লিডার সফিকুর রহমান রাজা বলেন, 'তানোর থানায় আমরা তিনবার আক্রমণ চালিয়েছিলাম। পাকিস্তানি সেনারা যাতায়াত করত বাগধানী ও দুয়ারী ব্রিজ দিয়ে। আমরা সেগুলো উড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করলাম। কারণ তাদের যাতায়াত বন্ধ হলে আমাদের অবস্থানও নিরাপদ ও সুরক্ষিত হবে; কিন্তু ব্রিজ ওড়াতে যাওয়ার সময় দুয়ারী-বাগদানীর মাঝখানে পাকিস্তানি সেনারা আমাদের ঘিরে ফেলে হামলা চালাল। আমরাও পাল্টা আক্রমণ করলাম। একেকজন গেরিলার কাছে যে অস্ত্রশস্ত্র থাকে, তা দিয়ে ঘণ্টাখানেকের বেশি যুদ্ধ চালানো সম্ভব নয়। কিছুক্ষণের মধ্যে আমাদের ৪০-৫০ জন গেরিলার রসদ প্রায় ফুরিয়ে এলো। তাই ভোরের দিকে আমরা পিছু হটে শেল্টারে ফিরলাম। বুরুজ ঘাট বলে একটা জায়গা আছে_ সেখানে মুসলিম লীগের আইয়ুব চেয়ারম্যানের খুব আধিপত্য ছিল। ছয়জন মুক্তিযোদ্ধা ওই
এলাকায় গিয়ে আটকা পড়লেন। খবরটা পেলাম সেদিন দুপুর নাগাদ। সঙ্গে সঙ্গে ঠিক করলাম, যে করেই হোক এই তানোর থানা আক্রমণ করে তাদের উদ্ধার করতে হবে। রাতের মধ্যে তাদের উদ্ধার করা না গেলে তাদের জোহা হলে নিয়ে গিয়ে টর্চার করবে। তানোর, গোদাগাড়ী, পবা ও মোহনপুর এলাকায় আমাদের অবস্থানও জেনে যেতে পারে। আমরা তাই রাতেই তানোর থানায় আক্রমণ করলাম।সফিকুর রহমান রাজা জানান, সেদিন তারা অতর্কিতে থানায় ঢুকে পড়েছিলেন। পাকিস্তানি মিলিশিয়া বাহিনীর সবাই তাদের দেখেই পালিয়ে গিয়েছিল। তাদের কেউ হতাহত হননি। তবে একজন থানার ভেতরের লকআপ খুলতে গেলে রিমাউন্ডের গুলি এসে একজন মুক্তিযোদ্ধার পায়ে লাগে। এতে তিনি আহত হন। সঙ্গে সঙ্গে তারা তার চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন। ওইদিনের সবচেয়ে বড় অর্জন ছিল ধরা পড়া ছয়জন মুক্তিযোদ্ধাকে তারা উদ্ধার করেছিলেন। তবে মিলিশিয়ারা তাদের ওপর ভয়ানক নির্যাতন করেছিল। কারও চোখে ক্ষত হয়ে গিয়েছিল, কারও দাঁত উপড়ে ফেলা হয়েছিল। অ্যাচিভমেন্ট হলো যে, আমরা উদ্ধার করতে পেরেছিলাম মুক্তিযোদ্ধাদের। আমরা যখন তাদের উদ্ধার করি তখন তাদের শারীরিক যে অবস্থা, নির্যাতনে তা দেখার মতো ছিল না। কারও চোখে মেরেছিল, কারও দাঁত উপড়ে ফেলেছিল। রাজা আরও জানান, তানোর থানায় পাকসেনাদের বাংকারগুলো পাকা ও সুরক্ষিত ছিল। ২৯ নভেম্বর তানোর থানায় সর্বশেষ আক্রমণ চালানো হয়। চারটি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে ৩০-৩৫ জন মুক্তিযোদ্ধা থানাটিকে ঘিরে ফেলেন। মূলত পশ্চিম-দক্ষিণ দিক থেকে এসে মুক্তিযোদ্ধারা তানোর থানার ১০০ থেকে সোয়াশ' গজের ব্যবধানে থেমে যান। এরপর শুরু হয় যুদ্ধ। বিভিন্ন সংকেতের মাধ্যমে গেরিলা মুক্তিযোদ্ধারা নিজেদের মধ্যে বার্তা আদান-প্রদান করে যুদ্ধ চালাতে থাকেন। রসদপত্র কম থাকায় কৌশলে যুদ্ধ করছিলেন তারা। কিন্তু তার পরও শেষ পর্যায়ে তিনজন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন। গেরিলা কমান্ডার সফিকুর রহমান রাজা বলেন, 'আমাদের দলে মঞ্জুর ও হবিবুর ছিলেন খুবই সাহসী। বারবারই মঞ্জুর যুদ্ধ করতে করতে দল ছেড়ে এগিয়ে যাচ্ছিলেন। মঞ্জুর আর হবিবুর আমাকে বললেন, এই যুদ্ধ আমরা এভাবে চালিয়ে যেতে পারব কি-না। আমি বলেছিলাম, ওদের দিক থেকে গোলাগুলি বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত আমাদের যুদ্ধ চালিয়ে যেতে হবে। কারণ ওরা যদি গোলাগুলি চালাতেই থাকে, তাহলে পেছনে যেতেও আমাদের অনেকে হতাহত হতে পারে। রাজশাহী পলিটেকনিকের ছাত্র মোনায়েম মঞ্জুর কিন্তু ট্রেনিংপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন না। স্থানীয় ভিত্তিতে ট্রেনিং দিয়ে তাকে দলে নেওয়া হয়েছিল। অন্য শহীদ মো. ইসলাম ছিলেন কাটাখালী মাসকাটাদীঘি স্কুলের দশম শ্রেণির ছাত্র। আরও একজন আদিবাসী তরুণ এ যুদ্ধে শহীদ হন। তার পরিচয় জানি না। এ সময় সিরাজুল ইসলাম ওরফে হানিফ মৃধার গুলি লেগেছিল। তাকে চিকিৎসার জন্য তাকে ভারত পাঠানো হয়।' রাজা বলেন, 'সেদিনের যুদ্ধ অমীমাংসিতভাবে শেষ হয়। কারণ শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের লাশগুলো নিরাপদে সরিয়ে নিতে আমরা পশ্চাদপসারণ করি। কিন্তু পরদিন ৩০ নভেম্বর তানোর থানা থেকে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীও পুলিশ বাহিনীসহ সব কিছু প্রত্যাহার করে নেয়। তখন থেকে এই অঞ্চল মুক্তই বলতে হবে। যতদূর মনে আছে, ১৭ ডিসেম্বর এখানে আমি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা তুলি। এ সবই আমাদের জীবনের স্মরণীয় দিন। তানোরের যুদ্ধে গুরুতর আহত মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম মৃধা বলেন, আমরা সেদিন চার ভাগে ভাগ হয়ে যুদ্ধ করছিলাম। একভাগের দায়িত্ব ছিল রাস্তার একপাশে মাইন পোতা ও টেলিফোনের লাইন কাটা। যাতে পাকিস্তানি আর্মিরা রাজশাহীর সঙ্গে যোগাযোগ না রাখতে পারে। আর তিন ভাগের দায়িত্ব ছিল তিন দিক থেকে আক্রমণ চালানো। স্কুলের দিকের গ্রুপটার নেতৃত্বে ছিলাম আমি। এই দিকেই ছিল মঞ্জুর আর ইসলাম। জীবন দেব বলেই তো যুদ্ধে গিয়েছিলাম। সেদিন যুদ্ধও করছিলাম জীবনকে বাজি রেখে। ওরা বৃষ্টির মতো গুলি করছিল। আমাদের গুলি ছিল কম, তাই আমরা কম গুলি চালাতে চালাতে মুখে মুখে বলছিলাম, 'এই, তোদের দিকে কতজন এসেছিস?' উত্তর আসছিল, '৭০ জন'। কেউ বলছিল, ৮০ জন। কিন্তু সংখ্যায় আমরা ৩৫ জনের বেশি ছিলাম না। প্রচণ্ড আওয়াজ করতে করতে মাইন বিস্ফোরণ করেছি। যাতে বিকট শব্দ হয় আর ওরা ভয় পেয়ে যায়।' তিনি বলেন, 'ক্রলিং করতে করতে গুলি করে এগোনোর সময় একটা গুলি এসে মাথার কাছে পড়ল। বুঝতে পারছিলাম আহত হয়েছি। বললাম, 'অ্যাডভান্স কর, না করলে ওরা তেড়ে এসে মারবে। আর অ্যাডভান্স করলে কয়েকজন মরবে তো কয়েকজন বাঁচবে। আমাদের গুলিবিদ্ধ চারজনের মধ্যে তিনজন শহীদ হলো, আমি বেঁচে আছি। তবে থানাটা আমরা মুক্ত করেছি, সার্থকতা এখানেই। সাফিকুর রহমান রাজা জানান, রাজশাহী ৭ নম্বর সেক্টরের ৪ নম্বর সাব-সেক্টরের অধিনায়ক মেজর গিয়াস উদ্দিন চৌধুরী তাকে রাজশাহী সদর উপজেলার গেরিলা লিডার হিসেবে মনোনীত করেন। তার নেতৃত্বে কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা ভারত থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে জুলাই মাসের দিকে রাজশাহী শহর ও জেলার বিভিন্ন থানায় গেরিলা যুদ্ধ করার লক্ষ্যে পবা এলাকা দিয়ে প্রবেশ করেন। ২২ আগস্ট তারা গোদাগাড়ী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ রোডের ওপরে অভয়া ব্রিজে অপারেশন চালান। রাজা বলেন, 'মেজর গিয়াস ঠিক করেছিলেন, রাজশাহী শহরকে মুক্ত করতে হলে পাকিস্তানিদের সরবরাহের লাইন বিচ্ছিন্ন করতে হবে। সে লক্ষ্যে প্রথমে এ অপারেশনটি করতে হবে। এ অপারেশনে নিয়মিত বাহিনীর সঙ্গে আমরা ৪০-৫০ জন মুক্তিযোদ্ধা অংশ নিই। এটার নেতৃত্ব মেজর গিয়াস নিজেই দিয়েছিলেন। টার্গেটে পেঁৗছাতে আমাদের প্রায় মাঝরাত হয়ে যায়। আমাকে গিয়াস সাহেব বলেছিলেন, ব্রিজের পাহারাদারদের অতর্কিত আক্রমণে পর্যুদস্ত করে তাকে সিগন্যাল দিতে। কিন্তু এক্সপ্লোসিভ দিয়ে ব্রিজ ওড়ানোর আগেই আমাদের সঙ্গে পাকসেনাদের যুদ্ধ বেধে যায়। তারা ফায়ার ওপেন করলে আমরাও ফায়ার ওপেন করি। দুই পক্ষের তিন-চার ঘণ্টাব্যাপী তুমুল যুদ্ধে আমাদের একজন শহীদ হয়েছিলেন। সেদিন প্রায় ভোররাত হয়ে যায় যুদ্ধটা শেষ হতে। রাজা বলেন, 'সেদিন আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে ভারি অস্ত্র বলতে ছিল এলএমজি আর একটা মেশিনগান। আমরা নৌকার ওপর অবস্থান নিয়ে মেশিনগান দিয়ে এই আক্রমণ প্রতিহত করি। পাকিস্তানিদের অনেক বেশি ভারি অস্ত্র ছিল, তাদের সরবরাহ, যোগাযোগ, রাস্তাঘাট, লাইনও নিজেদের অনুকূলে ছিল। তাই তারা আমাদের ওপর আক্রমণ করার সুবিধাও পেয়েছে অনেক বেশি। পরে আমরা আমাদের শহীদ মুক্তিযোদ্ধার লাশ নিয়ে নিজেদের এলাকায় ফিরে যাই। এ যুদ্ধে পাকিস্তানি পক্ষের ৯-১০ জন মারা যায়। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে এ যুদ্ধের কথা প্রচারিত হয়েছিল। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র ও বিভিন্ন মাধ্যমে এ যুদ্ধের কথা প্রচার করা হয়েছিল।

 

 

মুক্তিযোদ্ধাদের নামের তালিকা

ক্রমিক নং

মুক্তিযোদ্ধার নাম ও পিতার নাম

ঠিকানা

মোঃ নুরুল ইসলাম, পিতাঃ মৃত আব্দুল হালিম

গ্রামঃ মাদারীপুর (জমসেদপুর)

পোষ্টঃ মালশিরা, তানোর, রাজশাহী।

মোঃ আসাদ আলী, পিতাঃ মৃত আরজান আলী

গ্রামঃ কামারগাঁ, পোঃ তানোর, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

কার্তিক চন্দ্র প্রামানিক, পিতাঃ মৃত শ্রী কাঞ্চিলাল প্রমানিক

গ্রামঃ হবিদেবপুর, পোঃ তালন্দ, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

শ্রী চাম্পাই সরেন, পিতাঃ মৃত চুটু সরেন

গ্রামঃ ময়েনপুর, পোঃ সাতপুকুরিয়া, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

শ্রী শুকলাল মুর্মু, পিতাঃ মৃত শ্যামলাল মুর্মু

গ্রামঃ ময়েনপুর, পোঃ সাতপুকুরিয়া, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

মোঃ খাইরুল ইসলাম, পিতাঃ মৃত আবাদুল কাদের বিশ্বাস

গ্রামঃ সাদিপুর, পোঃ মুন্ডুমালা হাট, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

মোঃ এলেম উদ্দিন, পিতাঃ মোঃ দিয়ানত আলী সরদার

গ্রামঃ শ্রীখন্ডা, পোঃ কামারগাঁ, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

শ্রী ত্রিনাথ দাস, পিতাঃ বৈদ্যনাথ দাস

গ্রামঃ তানোর, পোঃ তানোর, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

শ্রী ছোটাই হাসদা, পিতাঃ মৃত মুংল হাসদা

গ্রামঃ কচুয়া, পোঃ কৃষ্ণপুর, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

১০

মোঃ আব্দুর রহিম মোল্লা, পিতাঃ মৃত আব্দুস সোবহান মোল্লা

গ্রামঃ রায়তান বড়শো, পোঃ কালিগঞ্জ, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

১১

মোঃ সিরাজ উদ্দিন, পিতাঃ মৃত হামেদ আলী

গ্রামঃ প্রাণপুর, পোঃ কৃষ্ণপুর, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

১২

মোঃ আব্দুর রহমান সরদার, পিতাঃ মৃত আসকান সরদার

গ্রামঃ কামারগাঁ, পোঃ কামারগাঁ, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

১৩

মোঃ মন্তাজ আলী, পিতাঃ মৃত হাসমত আলী

গ্রামঃ মথুরাপুর, পোঃ তানোর, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

১৪

মোঃ আব্দুল আজিজ মন্ডল, পিতাঃ মৃত দিদার বক্স মন্ডল

গ্রামঃ সরনজাই মন্ডলপাড়া, পোঃ সরনজাই মন্ডলপাড়া, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

১৫

শ্রীমতি সুনতি মার্ডি, পিতাঃ জং মৃত ইশ্বর মুর্মু

গ্রামঃ ময়েনপুর, পোঃ সাতপুকুরিয়া, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

১৬

মোঃ আব্দুল ওহাব শেখ, পিতাঃ মৃত ফারাতুল্লা শেখ

গ্রামঃ কামারগাঁ, পোঃ কামারগাঁ, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

১৭

মোসাঃ বানেছা বেওয়া, পিতাঃ জং মৃত তাহের উদ্দিন

গ্রামঃ মুন্ডুমালা, পোঃ মুন্ডুমালা, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

১৮

মোসাঃ রোকেয়া বেওয়া, পিতাঃ জং মৃত আব্দুল হামিদ মন্ডল

গ্রামঃ ধানোরা, পোঃ মালশিরা, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

১৯

মোঃ রহমতুল্লা মন্ডল, পিতাঃ মৃত গবি মন্ডল

গ্রামঃ চকসাজুড়িয়া, পোঃ মালশিরা, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

২০

শ্রী জোসেফ মার্ডি, পিতাঃ মৃত চাম্পাই মার্ডি

গ্রামঃ নবনবী, পোঃ সরনজাই, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

২১

মোঃ হারেজ আলী, পিতাঃ মৃত সমশের আলী

গ্রামঃ ধানোরা, পোঃ মালশিরা, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

২২

মোঃ হারুন-আর-রশিদ, পিতাঃ মৃত মান্নান শেখ

গ্রামঃ তাতিহাটি, পোঃ সরনজাই, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

২৩

মোঃ জফির উদ্দিন, পিতাঃ মৃত তফির উদ্দিন

গ্রামঃ কাঠালপাড়া, পোঃ বিলনেপালপাড়া, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

২৪

শ্রীমতি শান্তি মুর্মু, পিতাঃ জং মৃত দেবেন্দ্রনাথ মার্ডি

গ্রামঃ ময়েনপুর, পোঃ সাতপুকুরিয়া, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

২৫

মোঃ জাহির উদ্দিন, পিতাঃ মৃত সুলতান আলী

গ্রামঃ জগদিশপুর, পোঃ মুন্ডুমালা, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

২৬

মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, পিতাঃ মৃত দেরাসতুল্লা

গ্রামঃ তালন্দ, পোঃ তালন্দ, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

২৭

মোঃ আঃ সামাদ, পিতাঃ মৃত আলহাজ্ব বাদল মন্ডল

গ্রামঃ শিলিমপুর, পোঃ বাগধানি সাতপুকুরিয়া, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

২৮

শ্রী রঙ্গলাল বনিক, পিতাঃ মৃত মতিলাল বনিক

গ্রামঃ ভবানীপুর, পোঃ মালশিরা, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

২৯

মোঃ মোজ্জামেল হক, পিতাঃ মৃত শামসুল হক

গ্রামঃ সাদীপুর, পোঃ মুন্ডুমালা, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

৩০

মোঃ আনোয়ারুল ইসলাম, পিতাঃ মৃত আঃ আজিজ সরকার

গ্রামঃ রায়তান বড়শো, পোঃ কালিগঞ্জ হাট, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

৩১

মোঃ আজিজ প্রামানিক, পিতাঃ নেসার প্রামানিক

গ্রামঃ শিলিমপুর, পোঃ চাঁন্দুড়িয়া, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

৩২

মোঃ আব্দুল মজিদ মোল্লা, পিতাঃ মৃত আবির উদ্দিন মোল্লা

গ্রামঃ মাসিন্দা, পোঃ চাঁন্দুড়িয়া, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

৩৩

মোঃ সাজ্জাদ আলী, পিতাঃ মৃত সাইদুর রহমান

গ্রামঃ মুন্ডুমালা, পোঃ মুন্ডুমালা, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

৩৪

সরদার ময়েজুদ্দিন আহম্মদ, পিতাঃ মৃত লাহার উদ্দিন সরদার

গ্রামঃ মালশিরা, পোঃ মালশিরা, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

৩৫

মোঃ আঃ সামাদ, পিতাঃ মৃত জাফর মন্ডল

গ্রামঃ শিকপুর, পোঃ বহরইল, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

৩৬

শ্রী নাইকা কিস্কু, পিতাঃ মৃত গুনকু কিস্কু

গ্রামঃ মোহাম্মদপুর, পোঃ মোহাম্মদপুর, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

৩৭

সুপল সরেন, পিতাঃ মৃত মংলা সরেন

গ্রামঃ কালনা, পোঃ তালন্দ, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

৩৮

শ্রী পল্টন হাস্দা, পিতাঃ মৃত বাজন হাস্দা

গ্রামঃ ময়েনপুর, পোঃ সাতপুকুরিয়া, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

৩৯

মোঃ আব্দুর রহমান, পিতাঃ মৃত মাজ্জাদ মন্ডল

গ্রামঃ তেলোপাড়া, পোঃ তেলোপাড়া, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

৪০

মোঃ মাহাতাব উদ্দিন, পিতাঃ মৃত লাল মোহাম্মদ

গ্রামঃ লালপুর, পোঃ লালপুর, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

৪১

মোঃ মোজাহার আলী সোনার, পিতাঃ মৃত সোলাইমান সোনার

গ্রামঃ সিধাইড়, পোঃ কালিগঞ্জ হাট, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

৪২

মোঃ আঃ লতিফ, পিতাঃ মৃত আঃ কাদের

গ্রামঃ গোল্লাপাড়, পোঃ তানোর, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

৪৩

সাথি সরেন, স্বামিঃ মৃত মতি কিস্কু

গ্রামঃ মোহাম্মদপুর, পোঃ মোহাম্মদপুর, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

৪৪

মোঃ আব্দুল মতিন, পিতাঃ মৃত তসলিম উদ্দিন

গ্রামঃ হাতিশইল, পোঃ হাতিশাইল, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

৪৫

মৃত সলিমুদ্দিন মন্ডল, পিতাঃ মৃত ছবুল্লা মন্ডল

গ্রামঃ চকপ্রভুরাম, পোঃ মালশিরা, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

৪৬

অমল কুমার পাল, পিতাঃ মৃত রায়চরন পাল

গ্রামঃ শ্রীখন্ডা, পোঃ কামারগাঁ, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।

৪৭

শহিদ হাবিবুল্লা সরকার, পিতাঃ মৃত জানমোহাম্মদ

গ্রামঃ রায়তান বড়শো (হাবিব নগর), পোঃ কালিগঞ্জ, উপজেলাঃ তানোর, রাজশাহী।